তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফেরা নিয়ে আত্মবিশ্বাসী ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা

ত্রিপুরাঃ দেশের সুরক্ষা এবং দেশকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এই নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনকে ঘিরে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ৩৭০ এর টার্গেট একাই পাবে ভারতীয় জনতা পার্টি, প্রচার শেষে বক্তব্য ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহার। দেশের সুরক্ষা এবং দেশকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এই নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন এই নির্বাচনে তৃতীয়বারের মতো নির্বাচিত হলে আগামী ১ হাজার বছরে দেশ কোন দিশায় এগিয়ে যাবে তার মার্গ দর্শন দেখাবেন তিনি। এই নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী যে ৩৭০ এর টার্গেট দিয়েছেন সেটা ভারতীয় জনতা পার্টি একাই পাবে। আর সহযোগী দলগুলিকে নিয়ে ৪০০’র অধিক আসনে জয়লাভ করবে।

আরও পড়ুনঃ সুখবর! রেলপথে কামাখ্যা-সহ অন্যান্য অংশের যোগাযোগ বাড়ছে

 পূর্ব ত্রিপুরা জনজাতি সংরক্ষিত লোকসভা আসনে ভারতীয় জনতা পার্টি মনোনীত প্রার্থী কৃতি সিং দেববর্মার সমর্থনে উনকোটি জেলার কুমারঘাটে আয়োজিত মেগা রোড শোয়ে অংশগ্রহণ করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহা। সরব প্রচারের অন্তিম দিনে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘রাজ্যের দুটি লোকসভা আসনে দ্বিতীয় দফার নির্বাচনকে ঘিরে আজ ভারতীয় জনতা পার্টি মনোনীত প্রার্থী কৃতি সিং দেববর্মার সমর্থনে সুবিশাল পদযাত্রা হয়েছে। মানুষ আমাদের প্রধানমন্ত্রী মোদিকে যে খুবই ভালবাসেন আজ সেটা আবার প্রকট হয়েছে। গত ১৯ এপ্রিল পশ্চিম আসনের নির্বাচনে সারা দেশের মধ্যে রেকর্ড সংখ্যায় ভোট পড়েছে ত্রিপুরায়। যা ৮১ শতাংশেরও বেশি। আর পূর্ব ত্রিপুরা আসনের নির্বাচনেও ৮১ শতাংশ কিংবা এর অধিক ভোট পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দেশের কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী যে বিকাশ যাত্রা শুরু করেছেন তার সুফল পাবেন মানুষ।’

প্রধানমন্ত্রী বলছেন, ’এই নির্বাচনের মাধ্যমে আগামী ১ হাজার বছরে দেশ কোনদিকে যাবে তার রূপরেখা নির্ধারিত হবে। যার মার্গ দর্শন দেখাবেন মোদি নিজেই।’ প্রধানমন্ত্রী কিছুদিন আগে আগরতলার স্বামী বিবেকানন্দ ময়দানে এসে সম্বোধন করেছিলেন। তিনি বলেছেন, ‘বিগত ১০ বছরে দেশের উন্নয়নে তিনি যে কাজ করেছেন সেটা ছবির ট্রেলার মাত্র। পুরো পিকচার এখনো বাকি। ভারত এখন জগত সভায় শ্রেষ্ঠ আসন নিতে চলেছে। আর সেটা সম্ভব হচ্ছে একমাত্র প্রধানমন্ত্রী মোদির সুযোগ্য নেতৃত্বে।’

2024-04-25T03:45:15Z dg43tfdfdgfd