CHILDREN FELL ILL AFTER EATING UNKNOWN FRUIT SILIGURI: 'অজানা' ফলে কামড়, পেটে যেতেই গুরুতর অসুস্থ শিলিগুড়ির ২০ শিশু

Children Fell Ill After Eating Unknown Fruit Siliguri: বাদাম ভেবে অজানা ফল খেয়ে ফেলে অসুস্থ হয়ে পড়ল ২০ জন শিশু। বুধবার বিকেলে এমনই ঘটনা ঘটেছে শিলিগুড়ি মহকুমার নকশালবাড়ি ব্লকের বড় মণিরামজোতে। বর্তমানে সব কটি শিশুই নকশালবাড়ি গ্রামীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

আরও পড়ুনঃ গরমে চায়ের সঙ্গে মেশান এই ৩ জিনিস, শরীর থাকবে চাঙ্গা, মিলবে এনার্জি

আরও পড়ুনঃ দক্ষিণে ভ্যাপসা গরম, দার্জিলিংয়ের তাপমাত্রা বাড়ল না কমল?

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন বিকেলে বড় মণিরাম জোতের ২৫-৩০ জন ছেলে মাঠে খেলা করছিল। এমন সময় মাঠের পাশের জঙ্গলে একটি গাছের ফল দেখে সেগুলিকে বাদাম বলে মনে করে তারা। গাছ থেকে ছিঁড়ে ওই ফলগুলি নির্বিচারে খাওয়া শুরু করে প্রায় প্রত্যেকেই। এরপর বাড়ি ফিরে তারা অসুস্থতা হয়ে পড়ে। বাড়ি ফেরার পর প্রত্যেকের শুরু হয় বমি আর পেটে ব্যথা। এই ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন পরিবারের লোকেরা। একসঙ্গে ২০ জন শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে গোটা গ্রামে। তড়িঘড়ি পরিবারের লোকেরা চিকিৎসার জন্য প্রতিটি শিশুকে নিয়ে আসেন নকশালবাড়ি হাসপাতালে।

আপাতত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ২০ জন বালক। এই সংখ্যাটা বাড়তে পারে বলেই অনুমান করা হচ্ছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ফলগুলি সম্ভবত বিষাক্ত ছিল। ত খেয়ে বিষক্রিয়ার কারণেই প্রত্যেকের পেটে ব্যথা আর বমি হয়েছে। প্রত্যেকের অবস্থাই বর্তমানে স্থিতিশীল। দার্জিলিংয়ের জেলাশাসক পুন্নমবালম এস সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, শিশুদের চিকিৎসার জন্য সিএমওএইচকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সৌভাগ্যবশত খুব বেশি ক্ষতি হয়নি।

অসুস্থ শিশুদের মধ্যে একজনের অভিভাবক সোনালী লোহার বলেন, বিকেলে মাঠে খেলতে গিয়েছিল ছেলে। বাড়ি ফিরতে একনাগাড়ে বমি শুরু করে পেটে ব্যথা করছে বলে জানায়। জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে জানায় মাঠে বাদাম খেয়েছিল তারা। তারপরে ছেলেকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতালে আনার সময় শোনেন গোটা গ্রামের বাচ্চাদের একই অবস্থা। গোটা গ্রামের মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। এদিকে একসঙ্গে এতগুলো শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ার খবর ছড়াতেই এলাকায় হৈচৈ শুরু হয় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এলাকায় আরো যে সমস্ত বাচ্চারা মাঠে খেলছিল তাদের কেউ পরীক্ষা নিরীক্ষা করার শুরু হয়। তবে আপাতত প্রত্যেকের অবস্থাই স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

2023-06-08T10:58:22Z dg43tfdfdgfd